তিনি জানান, আমরা ১৮টি নমুনার মধ্যে ১৫টি পজেটিভ পেয়েছি। গ্রামটি লকডাউনের আওতায় আনতে উপজেলা প্রশাসনের সহায়তায় দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান ওই গ্রামের ফল বিক্রেতা লিল মিয়া। রবিবার লিল মিয়ার পরিবার ও প্রতিবেশী ১৮ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এতে ১৫ জনের করোনা পজেটিভ আসে। ফল ব্যবসায়ী লিল মিয়া ফেনী থেকে তরমুজ আনতে গিয়ে করোনায় আক্রান্ত হন বলে জানা গেছে।
তার থেকেই পরিবার ও প্রতিবেশীরা পরবর্তীতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।