1. [email protected] : admi2017 :
  2. [email protected] : Daily Khabor : Daily Khabor
  3. [email protected] : rubel :
  4. [email protected] : shaker :
  5. [email protected] : shamim :
শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩, ০১:০০ অপরাহ্ন

তিন কোটি ৪০ লাখ ভ্যাকসিন পাবে বাংলাদেশ

ডেইলি খবর নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় বৃহস্পতিবার, ২৭ আগস্ট, ২০২০
  • ১৮৪ বার পড়া হয়েছে

ডেইলি খবর ডেস্ক: পৃথিবীর অন্যান্য দেশ যখন কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন পাবে বাংলাদেশ তখনই ভ্যাকসিন পাবে। প্রথম পাওয়া যাবে ফ্রন্ট লাইনারদের জন্য ৩ শতাংশ বা ৫১ লাখ এবং পরবর্তী সময় যাদের কো-মরবিডিটি রয়েছে তাদের জন্য ২০ শতাংশ বা তিন কোটি ৪০ লাখ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং গেøাবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিনস অ্যান্ড ইমিউনাইজেশন (গ্যাভি) এ বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে।

২৭ আগস্ট বুধবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলমের সঙ্গে হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের মতবিনিময় সভায় এসব তথ্য জানানো হয়। সভায় অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা.মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরাসহ বিভিন্ন অপারেশনাল প্লানের লাইন ডিরেক্টররা উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় জানানো হয়, কোভিড-১৯ প্রতিরোধে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এ পর্যন্ত ১৪১টি ভ্যাকসিন তৈরির কাজ হচ্ছে। যার মধ্যে ২৫টি হিউম্যান ট্রায়ালে রয়েছে এবং মাত্র ছয়টি ভ্যাকসিন হিউম্যান ট্রায়ালের তৃতীয় ধাপে রয়েছে। আসছে সেপ্টেম্বরে গ্যাভির এ সংক্রান্ত বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হবে। সভায় কো-ফাইন্যান্সিংয়ের মধ্যেমে কতগুলো দেশকে ভ্যাকসিন দেয়া হবে সে বিষয়টি ছাড়াও অন্য বিষয়গুলো নিশ্চিত করা হবে।

এক্ষেত্রে স্পেশাল ইন্টারেস্ট গ্রুপ হিসেবে বাংলাদেশ প্রাথমিকপর্যায়ে ফ্রন্ট লাইনারদের জন্য চাহিদার ৩ শতাংশ বা ৫১ লাখ ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। এছাড়া পরবর্তী সময় কয়েকটি ধাপে বাকি ২০ শতাংশ বা তিন কোটি ৪০ লাখ মানুষের জন্য ভ্যাকসিন পাওয়া যাবে। সেটি সিঙ্গেল ডোজ হোক আর ডাবল ডোজ হোক। এ সময় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউট-আইইডিসিআরের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা জানান, আইইডিসিআর কোভিড-১৯ মহামারী বিষয়ে বেশকিছু গবেষণা করছে। এর মধ্যে ভাইরাসটির বিভিন্ন জিনোম সিকুয়েন্সিং কি ধরনের পরিবর্তন ঘটিয়েছে সেটির গবেষণা চলছে। এছাড়া মৃত চিকিৎসকদের মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানেও একটি গবেষণা চলমান রয়েছে। সভায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের এমআইএস বিভাগের পরিচালক ডা. মো. হাবিবুর রহমান জানান, অধিদফতরের অধীনে একটি মিডিয়া সেল গঠন করা হয়েছে। এখন থেকে সব ধরনের তথ্য মিডিয়া সেলের মাধ্যমে আদান-প্রদান করা হবে। মিডিয়া সেলে একটি হট নম্বর থাকবে যেখানে মিডিয়াকে তথ্য জানাতে রোস্টার ভিত্তিতে ২৪ ঘণ্টা একজন কর্মকর্তা দায়িত্বে থাকবেন।

বিজ্ঞাপন

এ জাতীয় আরো খবর