1. [email protected] : admi2017 :
  2. [email protected] : Daily Khabor : Daily Khabor
  3. [email protected] : rubel :
  4. [email protected] : shaker :
  5. [email protected] : shamim :
মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৬:৩৯ অপরাহ্ন

দুই কোম্পানি অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন বাংলাদেশে আনবে

ডেইলি খবর নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় শনিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২০
  • ২১৪ বার পড়া হয়েছে

ডেইলি খবর ডেস্ক: অক্সফোর্ডের করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন বাংলাদেশে নিয়ে আসছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিডেট। আর এতে সহযোগিতা করছে সিরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া। শুক্রবার কোম্পানি দুটির পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ওষুধ ও ওষুধের কাঁচামাল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড (বিপিএল) এবং বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিরাম ইনস্টিটিউট অব ইন্ডিয়া প্রাইভেট লিমিটেড (এসআইআই) কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন উন্নয়নে এসআইআই-এ বিনিয়োগ করবে বিপিএল। এই বিনিয়োগ অগ্রিম হিসেবে বিবেচিত হবে। ভ্যাকসিনটি যখন নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের অনুমোদন পাবে,তখন যেসব দেশ সবার আগে নির্দিষ্ট পরিমাণ ভ্যাকসিন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পাবে তাদের মধ্যে বাংলাদেশকেও অন্তর্ভুক্ত করবে এসআইআই।

এসআইআই-এর উৎপাদন সক্ষমতা ও অন্যান্য দেশের সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির পূর্ববর্তী অঙ্গীকারের ওপর বিপিএল-এর বিনিয়োগের পরিমাণ ও বাংলাদেশের জন্য এসআইআই-এর অগ্রাধিকারমূলক ভ্যাকসিন সরবরাহের পরিমাণ নির্ভর করবে। বিপিএল বাংলাদেশ সরকারের প্রয়োজন নিশ্চিতের ব্যবস্থাও করবে। বাংলাদেশ সরকার এবং এসআইআই-এর মধ্যে সম্মত হওয়ার মূল্যে অগ্রাধিকারমূলক সরবরাহের জন্য চাহিদামাফিক ভ্যাকসিন সংরক্ষণের প্রস্তাব দেয়া হবে সরকারকে। বাংলাদেশের বেসরকারি বাজারের জন্য ভ্যাকসিনের সরবরাহ নিশ্চিত করবে বিপিএল। অক্সফোর্ড/অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিন (এজেডডি১২২) হলো অ্যাডিনোভাইরাস ভেক্টর-ভিত্তিক ভ্যাকসিন। বর্তমানে ব্রাজিল, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ভারতে বৃহৎ আকারে এই ভ্যাকসিনের তৃতীয় ধাপের ট্রায়াল চলছে। এসআইআই-এর মালিক ও প্রধান নির্বাহী আদর সি পুনাওয়ালা ও বিপিএল-এর প্রিন্সিপ্যাল শায়ান এফ রহমান যৌথ বিবৃতিতে জানিয়েছেন, অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক এই ভ্যাকসিন যেসব মানুষের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে ভারত ও বাংলাদেশের দুটি শীর্ষ স্থানীয় ফার্মা কোম্পানিকে একসাথে করতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতার যে গভীর সদিচ্ছা, তারই প্রতিফলন হিসেবে এই চুক্তি মাইলফলক হয়ে থাকবে। দুই জাতির প্রতিনিধি হিসেবে, একসঙ্গে আমরা কোভিড-১৯ মহামারির কারণে সৃষ্ট স্বাস্থ্য সংকট নিরসনে অনেকদূর যেতে পারবো।

বিজ্ঞাপন

এ জাতীয় আরো খবর