1. [email protected] : admi2017 :
  2. [email protected] : Daily Khabor : Daily Khabor
  3. [email protected] : rubel :
  4. [email protected] : shaker :
  5. [email protected] : shamim :
বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ ২০২৩, ০৯:৩৮ অপরাহ্ন

রেমডেসিভিরের কালোবাজারির আশঙ্কা, বাজারে আসছে জেনেরিক ভার্সন

ডেইলি খবর নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় বুধবার, ৮ জুলাই, ২০২০
  • ২১২ বার পড়া হয়েছে

করোনা রোগীদের জন্য প্রাথমিকভাবে রেমডেসিভিরের ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া বা ডিজিসিআই। যারা ল্যাবে কাজ করেন, কিংবা যাদের মধ্যে উপসর্গ অনেক বেশি তাদের এই ওষুধ দেওয়া যেতে পারে। আর এই ঘোষণার পরেই রেমডেসিভিরের কালোবাজারি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে ডিজিসিআই। এই ব্যাপারে ভারতের সব রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে চিঠি পাঠিয়েছে এই কেন্দ্রীয় সংস্থা।

ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়ার পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, কড়া নজরদারি চালাতে হবে। সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের বাইরে যেন কেউ এক টাকাও না নিতে পারে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এরই মধ্যে অনেকেই রেমডেসিভিরের কালোবাজারির চেষ্টা চালাচ্ছে। যারা এই কাজ করছে তাদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছে কতৃপক্ষ।

ডিজিসিআইয়ের প্রধান ডক্টর ভি জে সোমানি জানিয়েছেন, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয় তাদের জানিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের কিছু জায়গা থেকে এই অভিযোগ এসেছে। তাই সঙ্গে সঙ্গে এই পদক্ষেপ নিয়েছে তারা। কোথাও যেন কালোবাজারি না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে।

সোমবার ড্রাগ প্রস্তুতকারক সংস্থা মাইলান এনভি জানিয়েছে, রেমডেসিভিরের একটি জেনেরিক ভার্সন তারা বাজারে আনবে। এই রেমডেসিভির প্রথমে তৈরি করেছে আমেরিকার গিলেড সায়েন্সে। ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, এই জেনেরিক ভার্সনের নাম দেওয়া হয়েছে ডেসরেম। আরও দুটি সংস্থা সিপলা ল্যাবস ও হেটেরো লিমিটেডেরও জেনেরিক ভার্সনকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

মাইলানের জেনেরিক ভার্সন ডেসরেমের ১০০ মিলিগ্রাম ড্রাগের দাম রাখা হয়েছে ৪ হাজার ৮০০ টাকা। অন্যদিকে সিপলার জেনেরিক ভার্সন সিপ্রেমির ১০০ মিলিগ্রাম ড্রাগের দাম ৫ হাজার টাকার কম রাখা হবে। হেটেরো লিমিটেড তাদের জেনেরিক ভার্সন কোভিফোরের দাম রেখেছে ৫ হাজার ৪০০ টাকা।

অন্যদিকে গিলেড জানিয়েছে, আগামী তিন মাসের মধ্যে তাদের সব ওষুধ আমেরিকাকে দেওয়া হবে। এই ঘোষণার পরে অন্যান্য দেশে এই ওষুধ পাওয়া যাবে কিনা এই নিয়ে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। তাই ভারতের তরফে নিজে থেকেই এই ড্রাগ তৈরি করা হচ্ছে। কিন্তু কোনও মতেই যেন তার কালোবাজারি না হয়, সেদিকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বিজ্ঞাপন

এ জাতীয় আরো খবর