1. [email protected] : admi2017 :
  2. [email protected] : Daily Khabor : Daily Khabor
  3. [email protected] : rubel :
  4. [email protected] : shaker :
  5. [email protected] : shamim :
সোমবার, ২৯ মে ২০২৩, ০৩:১২ অপরাহ্ন

সম্পদের পাহাড় কর পরিদর্শক আবু হাসানের

ডেইলি খবর নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ৭৮ বার পড়া হয়েছে

ডেইলি খবর ডেস্ক: কর আদায় করে সরকাররের অর্থনীতির চাকা সচল না করে নিজেই শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন কর পরিদর্শক আবু হাসান। সম্পদের বিবরন এতই লম্বা যে তার শেষটা এখনো শেষ হয়নি। চাকরিতে যোগদানের মাত্র ১৩ বছরের ব্যবধানে সম্পদের কুমিরে পরিণত হয়েছেন কর পরিদর্শক আবু হাসান মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম। খালিদ মাহমুদ ইউসুফ নামের কাস্টমের আরেকজন ঘুসবাণিজ্যের মাধ্যমে অবৈধভাবে নামে-বেনামে অঢেল সম্পদ রেখে মরে গিয়ে বউ মাসুদা বেগমকে ফেলে গেছেন বিপদে। অবৈধ সম্পদ রক্ষায় বউ এখন ঢাকার গুলশান-সাভার ও চট্টগ্রাম-টাঙ্গাইল ঘুরে অস্থির।
কর পরিদর্শক আবু হাসান মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম তার সম্পদের বিবরণী দেখলে চোখ কপালে উঠবে যে কারোরই। নামে-বেনামে শতকোটি টাকার সম্পদের পাহাড় গড়ে এখন আলোচনায় আবু হাসান। সহকর্মীদের অনেকে তাকে টাকার সম্রাট বলে ডাকেন।অনুসন্ধানে দেখা যায়, কর পরিদর্শক হিসাবে ২০০৯ সালে চাকরিতে যোগদান করেন তিনি। এরপর তাকে আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি। মাত্র ১৩ বছর চাকরিজীবনে কর ফাঁকি ও ঘুস বাণিজ্যের মাধ্যমে তিনি আঙুল ফুলে কলাগাছ বনে গেছেন। নিজের নামের পাশাপাশি স্ত্রী, শ্বশুর, ভাই ও আত্মীয়স্বজনের নামে অবৈধভাবে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন কর পরিদর্শক আবু হাসান মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম। তিনি নিজের নামের পাশাপাশি স্ত্রী লাকী রেজওয়ানাসহ শশুর, তার বাবা ও আত্মীয়স্বজনের নামেই এসব সম্পদ ক্রয় করেছেন তিনি।
সুত্রগুলো জানায়, উত্তরার ১৬নং সেক্টরের ২নং রোডের জে-বøকে ২৬নং প্লটে স্ত্রীর নামে ৩ কোটি টাকা মূল্যের ৩ কাঠার প্লট কিনেছেন তিনি, যা ২০১৬ সালের ২৪ অক্টোবর উত্তরা সাবরেজিস্ট্রির অফিস থেকে ৯৪২২নং দলিলে রেজিস্ট্রি করেন। ওই প্লট বিক্রেতাকে ৩ কোটি টাকা পরিশোধ করলেও আবু হাসান তার অবৈধভাবে উপার্জিত টাকা আড়াল করতে এবং রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে মাত্র ১৮ লাখ টাকার দলিল রেজিস্ট্রি করেন।ফ্ল্যাট নং ৩/এ, বাড়ী নং ৪, রোড নং ৩/সি, সেক্টর ৯, উত্তরা, ঢাকা-১২৩০ ঠিকানায় স্ত্রীর নামে প্রায় ২ কোটি টাকা মূল্যের ১৯০৯ বর্গফুটের আরও একটি ফ্ল্যাট কেনেন কর পরিদর্শক হাসান, যেখানে সপরিবারে বসবাস করছেন। এটি ২০১৭ সালের ১০ আগস্ট উত্তরা সাবরেজিস্ট্রি অফিস থেকে ৬৫৪৫নং দলিলে রেজিস্ট্রি করেন। ফ্ল্যাট বিক্রেতাকে ২ কোটি টাকা পরিশোধ করলেও তিনি রাজস্ব ফাঁকি দিতে ৩৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্য দেখিয়ে রেজিস্ট্রি করে নেন।এছাড়া কর পরিদর্শক আবু হাসান চাচাতো ভাই মো. আব্দুর রাজ্জাক ও মো. রাসেল মিয়ার কাছ থেকে ২০১৭ সালের ১ জানুয়ারিতে প্রায়য় ১৫ লাখ টাকা মূল্যে কালিয়াকৈর থানার বড়ইবাড়ি মৌজায় আরএস খতিয়ান নং ২৩ ও আরএস ৩১৪নং দাগের ১৫ শতাংশ জমি ৩১নং দলিলের মাধ্যমে স্ত্রী লাকী রেজওয়ানার নামে রেজিস্ট্রি করেন।স্ত্রীর নামে জমি রেজিস্ট্রি হলেও আবু হাসানের ছোট ভাই আশরাফুল আলম জমির প্রিয়েমশন করবেন জানতে পেরে ওই জমির প্লট লাকী রেজওয়ানা তার চাচাতো ভাসুর মো. আব্দুর রাজ্জাক ও মো. রাসেল মিয়ার কাছে ৩৪৩৮নং দলিলে সাফ কবালার মাধ্যমে ২০১৭ সালের ১৬ এপ্রিল জমি হস্তান্তর করেন।
পরবর্তী সময়ে কর পরিদর্শক ওই ১৫ শতাংশের প্লটটি চাচাতো ভাই মো. আব্দুর রাজ্জাক ও মো. রাসেল মিয়ার কাছ থেকে ২০১৭ সালের ৩১ মে বেল এওয়াজ দলিল করে মালিক হন নিজে। সেখানেও আবু হাসান রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে মাত্র ৫ লাখ ৪৫ হাজার ৫০০ টাকায় দলিল রেজিস্ট্রি করেন।
এছাড়াও আবু হাসান স্ত্রীর নামে কালিয়াকৈর বড়ইবাড়ির কুটামনি, (নোটের ঢালা), ডাকুরাইল মৌজায় ২০১১ সালের ২৮ জানুয়ারি মৃত হামেদ আলীর ছেলে মোবারক হোসেন (মোগর আলী) কাছ থেকে কালিয়াকৈর সাবরেজিস্ট্রি অফিস থেকে জেএল নং ২০, আরএস নং ১১১ ও ২৩৭ দাগে ২৪ লাখ টাকা মূল্যে ২০ শতাংশ জমির প্লট কিনেন। সরকারকর্তৃক নির্ধারিত মূল্য প্রতি শতাংশ ৬৬ হাজার টাকা হলেও প্রতি শতাংশ ৩৫ হাজার টাকা হিসাবে ২০ শতাংশ জমির মূল্য মাত্র ৭ লাখ টাকার দলিল রেজিস্ট্রি করেন। যার দলিল নং ১০৯৭। এদিকে জমিদাতা জমি বিক্রির ২৪ লাখ থেকে ২০ লাখ টাকা তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বরে জমা রাখেন এবং বাকি টাকা বিভিন্ন দেনা পরিশোধ করেন। অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, কর পরিদর্শক আবু হাসান মোহাম্মদ খাইরুল ইসলাম তার স্ত্রী লাকী রেজওয়ানার নামে কালিয়াকৈর বড়ইবাড়ি মৌজায় স্থানীয় বাসিন্দা মো. আমজাদ খান ও মো. মোরশেদ খানের কাছ থেকে সাফ কবালা দলিল নং ৬৯৪৮ মূল্যে পাকা রাস্তাসংলগ্ন ৩৫ শতাংশ জমির প্লট কেনেন, যা উপজেলার সাবরেজিস্ট্রি অফিস থেকে ২০২১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর রেজিস্ট্রি করেন। যার জেএল নং ২১, আরএস খতিয়ান নং ১২৭, আরএস দাগ নং ৩৬০।জমি বিক্রেতাকে প্রতি শতাংশ ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা হারে ৬৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকা পরিশোধ করলেও কর পরিদর্শক ৪০ লাখ ৩০ হাজার টাকায় সাফ কবালা দলিল রেজিস্ট্রি করেন। ৫ লাখ টাকা দিয়ে ওই জমিতে তিনি মাটি ভরাট করে এবং সিমেন্টের পিলার ও কাঁটাতার দিয়ে ভাউন্ডারি করে রেখেছেন। অন্যদিকে কালিয়াকৈর থানার বড়ইবাড়ি মৌজার স্থানীয় বাসিন্দা আমজাদ আলীর ছেলে আব্দুল আলীম রানার কাছ থেকে জেএল নং ২১, আরএস খতিয়ান নং ১২৭, আরএস ৩১৭নং দাগে কর পরিদর্শক স্ত্রীর নামে ১০ লাখ টাকা মূল্যের আরও ১০ শতাংশ জমির প্লট কেনেন।
শুধু স্ত্রীর নামে সম্পদের পাহাড় গড়েই ক্ষ্যান্ত হননি কর পরিদর্শক আবু হাসান। নিজের নামেও গড়ে তুলেছেন অবৈধ সম্পদের পাহাড়। ২০১৭ সালে অন্যের কাছ থেকে কেনা ১৫ শতাংশ জমির প্লট, পিতার কাছ থেকে পাওয়া ১৫.৪৭ শতাংশ এবং অন্যের কাছ থেকে কেনা ১৫ শতাংশসহ ৪৫.৪৭ শতাংশ জমির মালিক হন হাসান, যার দলিল নং যথাক্রমে ২৯/২০১৭, ৩০/২০১৭ ও ৫৬৯৭/২০১৭।পরে মাটি ভরাট করে গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈর বড়ইবাড়ি এলাকার কোটামনি গ্রামে ওই প্লটের ওপর ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বিলাশবহুল আলিশান ডুপ্লেক্স বাড়ি তৈরি করেন কর পরিদর্শক হাসান। যার আরএস খতিয়ান নং ২৩, আরএস দাগ নং ৩১৪। জানা যায়, কর পরিদর্শক কালিয়াকৈরের বড়ইবাড়ি কোটামনি এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা মৃত নেয়ামত আলীর (নেরু মিয়া) ছেলে মো. জুলহাস উদ্দিনের কাছ থেকে ২০২০ সালের ২০ ডিসেম্বর কালিয়াকৈর উপজেলা সাবরেজিস্ট্রি অফিসের মাধ্যমে এওয়াজ দলিল নং-৯১৯৩ মোতাবেক ২০ শতাংশ জমির প্লট কেনেন হাসান। প্লটটি কিনতে জুলহাস উদ্দিনকে ২৬ লাখ টাকা দেলেও মাত্র ৭ লাখ ২৪ হাজার টাকায় এওয়াজ দলিলটি রেজিস্ট্রি করেন। অর্থাৎ লাকী রেজওবায়ানা মো. জুলহাস উদ্দিনকে ০২ শতাংশ জমি দিয়ে জুলহাস উদ্দিনের কাছ থেকে লাকী নেন ২০ শতাংশ। এছাড়া ২০১৯ সালের ৩০ এপ্রিল তার ফুফাতো ভাই মো. জসিম উদ্দিনের কাছ থেকে বিলএওয়াজ নং ৪১৯৫ দলিল মূল্যে ডাকুরাইল মৌজার পাকা রাস্তাসংলগ্ন ১০ শতাংশ জমির প্লট ও ডুপ্লেক্স বাড়ির পূর্বপাশে ১০ শতাংশসহ ২০ শতাংশ জমির প্লট কালিয়াকৈর উপজেলার সাবরেজিস্ট্রি অফিস থেকে রেজিস্ট্রি করেন। জমির মূল্য ২২ লাখ টাকা পরিশোধ করলেও সরকারি কর ফাঁকি দিতে ৮ লাখ টাকার বেলএওয়াজ দলিল করেন। যার জেএল নং ২০, আরএস খতিয়ান নং ২৬৬, আরএস দাগ নং ১১১।
এছাড়া ২০২১ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর বড়ইবাড়ি মৌজায় পাকা রাস্তাসংলগ্ন ১৪ শতাংশ জমির প্লট স্থানীয় বাসিন্দা মো. সামসুল আলম ওরফে খোকা ক্যাশিয়ারের কাছ থেকে ২৮ লাখ টাকা দামে কেনেন। প্লটটি কালিয়াকৈর সাবরেজিস্ট্রি অফিস থেকে সাফ কবালা ৭৪৫৩নং দলিল মূল্যে নিজের নামে রেজিস্ট্রি করেন। এখানেও জমির মূল্য ২৮ লাখ টাকা পরিশোধ করা হলেও সরকারের খাতায় ১৮ লাখ টাকা দেখান তিনি। ২০১২ সালের ২৯ আগস্ট শ্বশুর হাবিবুরের নামে কালিয়াকৈর উপজেলার চান্দরা মৌজার স্থানীয় বাসিন্দা ডা. সামসুদ্দিন আহম্মেদের কাছ থেকে শফিপুর আনসার একাডেমির ৩ নম্বর গেটের বিপরীতে ১৫ লাখ টাকা দিয়ে ০৫ শতাংশ জমির প্লট কিনে কালিয়াকৈর উপজেলার সাবরেজিস্ট্রি অফিসে রেজিস্ট্রি করে নিজের নিয়ন্ত্রণে ও দখলে রাখে। পরে ২০১৩ সালের ২৪ ফেব্রæয়ারি শ্বশুরের কাছ থেকে স্ত্রী লাকী রেজওয়ানার নামে পুনরায় হেবা দলিল করেন।এছাড়া কালিয়াকৈর পৌরসভার সফিপুর উপশহরের ২১/৪৬ বি, ব্লক-ডি, ৯নং ওয়ার্ডে শ্বশুর হাবিবুর রহমানের নামে ৩৫ লাখ টাকা দিয়ে ৫ শতাংশ জমির প্লট কিনে ৬ তলা বিলাসবহুল বিল্ডিং করতে খরচ করেন প্রায় ৩ কোটি টাকা।
অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়তে তিনি কালিয়াকৈর ও গাজীপুর সদর সাবরেজিস্ট্রি অফিসের মাধ্যমে মো. মোশারফ হোসেন, মো. ফাইজুল ইসলাম, মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, মো. মোরশেদ খান, মো. আব্দুস সবুর, মো. চাঁদ মিয়ার ও মৃত আমজাদ আলী ওরফে আমজাদ ফকিরের ছেলে আব্দুল আলিমের কাছ থেকে যথাক্রমে ২৫.৩৪, ৪.০০, ৩.৫০, ১৫.০০, ৩, ২, ১৫.৪৭, ১৫ শতাংশসহ ৮৩.৩১ শতাংশ জমির প্লট কিনতে তিনি ব্যয় করেন ৯০ লাখ টাকা। এখানেই শেষ নয়, আবু হাসান স্ত্রী লাকী রেজওয়ানার নামে কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আনসার একাডেমির পোস্ট অফিসে ১০ লাখ টাকার এফডিআর করে রেখেছেন। কালিয়াকৈর উপজেলায় প্রিমিয়ার ব্যাংক সফিপুর শাখায় স্ত্রীর নামে জমা রেখেছেন আরও ৬০ লাখ টাকা।এছাড়া শ্বশুর মো. হাবিবুর রহমানের নামে ৩২ লাখ টাকা মূল্যের ঢাকা মেট্রো গ-২৮-২৯০৫, রেজিস্ট্রেশন আইডি ৬২-২২৩৮২৯০ নম্বরের প্রাইভেট কারটি কিনে তিনি নিজের দখলে রেখেছেন। গাড়িটি বর্তমানে স্ত্রী লাকী রেজওয়ানা ব্যবহার করছেন।এছাড়াও ছোট ভাই আশরাফুল আলমের নামে একটি গাড়ি ৩২ লাখ টাকা দিয়ে কিনে নিজে ব্যবহার করছেন। স্ত্রী-শ্বশুর ও ভাইয়েদের নাম ছাড়াও নিজের নামে গাজীপুর জেলার ঢাকা ব্যাংক কোনাবাড়ী শাখায় ৮০ লাখ টাকা জমা রেখেছেন। নিজের টাকায় মায়ের নামে পোস্ট অফিসে ১০ লাখ টাকার এফডিআর করেছেন। গাড়ি-বাড়ি, জমির প্লট ও ব্যাংক ব্যালেন্সের পাশাপাশি বাড়িতে রয়েছে অত্যাধুনিক দামি ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস। যার বাজার মূল্য প্রায় ৩০ লাখ টাকা। এছাড়া প্রায় ১০ লাখ টাকা মূল্যের গহনা রয়েছে।
আলাউদ্দিনের চেরাগের মতো অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েও সম্পদের নেশা পিছু ছাড়েনি। এবার নিজ নামে ও স্ত্রীর নামে কালিয়াকৈরের বড়ইবাড়ি মৌজায় আরএস ৩০৭/৩০৯/৩১০ দাগের দক্ষিণ পাশে এবং তার ডুপ্লেক্স বাড়ির পশ্চিম পাশে নতুন করে আরও প্রায় ২ বিঘা নিচু সম্পত্তি কিনে ২০ লাখ টাকা খরচ করে মাটি ভরাট করে তা সিমেন্টের পিলার ও কাঁটাতার দিয়ে বাউন্ডারি করে পেয়ারা বাগান করেছেন।অভিযোগের বিষয়ে কর কর্মকর্তা আবু হাসানের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনীত অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ সঠিক নয়। এত সম্পদের পাহাড় কীভাবে করলেন জানতে চাইলে বলেন, আমার সব জমির কাগজপত্র আয়কর ফাইলে আছে।বর্তমানে দুদক তার বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত করছে এবং তাকে কর বিভাগ ওএসডি করে রেখেছে বলে জানান। একাধিক অর্থনীতিক বিশেষজ্ঞ বলেন একজন করপরিদর্শকের এতো সম্পদ তাহলে বাকিদের অবস্থা কি? সুত্র-যুগান্তর

বিজ্ঞাপন

এ জাতীয় আরো খবর