1. [email protected] : admi2017 :
  2. [email protected] : Daily Khabor : Daily Khabor
  3. [email protected] : rubel :
  4. [email protected] : shaker :
  5. [email protected] : shamim :
শুক্রবার, ৩১ মার্চ ২০২৩, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন

সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা লুট করেছে পিকে হালদার

ডেইলি খবর নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় রবিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২০
  • ১৮৭ বার পড়া হয়েছে

ডেইল খবর ডেস্ক: লুট আর লুট পিকে হালদারের লুট। ব্যাংকপাড়ায় এমন সুন্দর শ্লোগান এখন মুখে মুখে। পুরনো সহকর্মী, আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের মাধ্যমে লিজিং কোম্পানির সাড়ে ৩ হাজার টাকা লুট করেছেন প্রশান্ত কুমার (পিকে) হালদার ও শহীদ রেজা। নামসর্বস্ব কাগুজে প্রতিষ্ঠান খুলে দুর্নীতি ও জালিয়াতির মাধ্যমে ব্যাংক, আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং শেয়ারবাজার থেকে এই টাকা সরিয়ে নেয়।

এক্ষেত্রে ১৪টি প্রতিষ্ঠানের জন্য দুটি ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুসন্ধানে এ তথ্য বেরিয়ে এসেছে। দুদকের উপপরিচালক মো. গুলশান আনোয়ার প্রধান বিষয়টি অনুসন্ধান করছেন। তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে ইতোমধ্যে পিকে হালদার চক্রের ৮৩ জনের ব্যাংক হিসাব স্থগিত করেছে বাংলাদেশ আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ)।
দুদকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, দেশের আর্থিক খাতে ত্রাসের নাম প্রশান্ত কুমার হালদার। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রধান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) থাকা অবস্থায় বিভিন্ন ব্যক্তিকে ব্যবহার করে তিনি লিজিং কোম্পানি থেকে ৩ হাজার ৫শ’ কোটি টাকা সরিয়েছেন। এর বড় অংশই পাচার হয়েছে বিদেশে।

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, আনান কেমিক্যালের নামে একটি প্রতিষ্ঠানের এমডি অমিতাভ অধিকারী, বর্তমান পরিচালক ও চেয়ারম্যান উজ্জ্বল কুমার নন্দী, পরিচালক অনিতা কর (উজ্জ্বল কুমার নন্দীর স্ত্রী)।

কিন্তু এই প্রতিষ্ঠানের সুবিধাভোগী ছিলেন পিকে হালদার। ব্যবসা সম্প্রসারণের জন্য ৭০ কোটি ৮২ লাখ টাকা ঋণ নিয়েছে। কিন্তু এক টাকাও ব্যবসার কাজে ব্যবহার না করে পুরোটাই বিভিন্ন জনের অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরের পর তুলে নেয়া হয়েছে। মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে এটি বড় ধরনের অপরাধ। আনান কেমিক্যালের নামে ঋণ দেয়া হলেও এর বিপরীতে জামানত নেই। ২০১৬ সালের ১৫ জুন ঋণের ৫ কোটি টাকা দু’টি চেকের মাধ্যমে ওকায়ামা লিমিটেডের নামে আইএফআইসি ব্যাংক এবং ব্র্যাক ব্যাংকের হিসাবে সরিয়ে নেয়া হয়। এর ৪ দিন পর ১৯ জুন একাধিক চেক ব্যবহার করে ৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা ব্যাংক এশিয়ায় পরিচালিত হাল ইন্টারন্যাশনালের হিসাবে সরিয়ে নেয়া হয়। যার অ্যাকাউন্ট নম্বর ছিল ০২১৩৩০০১৪৬২। দুইদিন পর ২১ জুন ৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা প্রশান্ত কুমার হালদারের ব্যক্তিগত হিসাব ০২১৩৪০০৮২৫৪ এ নেয়া হয়। আবার ২৩ জুন কয়েকটি চেকের মাধ্যমে ১১ কোটি ১৪ লাখ টাকা সরিয়ে নেয়া হয় রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের নামে। এই অর্থ ডেয়া শিপিং নামে পরিচালিত একটি ঋণ হিসাবে (টিএল-৩৪৯১২) সমন্বয় করা হয়। আবার এসব টাকা থেকে ১০ লাখ টাকা রাজিব সোমের ব্যক্তিগত হিসাবে (শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ৪০৫০-১২১-০০৩৪) সরিয়ে নেয়া হয়। অন্যদিকে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের আনান কেমিক্যালের লেনদেন পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে ১৫ কোটি টাকা ক্লিয়ারিংয়ের মাধ্যমে জমা হয়। এরপর এই টাকা একই ব্যাংকের মেসার্স বর্ণ, নিউট্রিক্যাল লিমিটেড এবং আরবি এন্টারপ্রাইজের অ্যাকাউন্টে সরিয়ে নেয়া হয়। দু’দিন পর ১৭ নভেম্বর ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে আরও ৭ কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়। পরবর্তীতে সুখাদা লিমিটেড নামে আরেকটি হিসাবে সরিয়ে নেয়া হয়। অর্থাৎ ঋণের নামে নেয়া অর্থ পিকে হালদার গংয়ের হিসাবে সরিয়ে নিয়ে আত্মসাৎ করা হয়। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, অমিতাভ অধিকারী হলেন পিকে হালদারের আপন খালাতো ভাই। উজ্জ্বল কুমার নন্দী পিকে হালদারের পুরনো অফিসের সহকর্মী। অপরদিকে ২০১৫ সাল থেকে ২০১৯ পর্যন্ত উজ্জ্বল কুমার নন্দী পিপলস লিজিংয়ের চেয়ারম্যান এবং অমিতাভ অধিকারী একই কোম্পানির পরিচালক ছিলেন। অর্থাৎ বেনামি প্রতিষ্ঠান দিয়ে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে টাকা বের করে সে টাকায় পিপলস লিজিংয়ের চেয়ারম্যান ও পরিচালক হন। পরবর্তীতে একই কায়দায় পিপলস লিজিং থেকে টাকা বের করে প্রতিষ্ঠানটিকে পথে বসিয়েছেন।

দুদকের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, রেপটাইল ফার্ম-১ নামে একটি প্রতিষ্ঠানে শিমু রায় চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি আবারও ওই কোম্পানির এমডি রাজিব সোমের স্ত্রী। কোম্পানিটির পরিচালক ছিলেন মোস্তাইন বিল্লাহ এবং উজ্জ্বল কুমার নন্দী। তবে কোম্পানির ঋণের মূল সুবিধাভোগী ছিলেন পিকে হালদার। ব্যবসা সম্প্রসারণের কথা বলে ওই কোম্পানির নামেও ২০১৬ সালের ১৫ জুন ৬৫ কোটি টাকা ঋণ নেয়া হয়। অন্যান্য ব্যাংকের চেক ব্যবহার করে ঋণের অর্থ ব্যাংক এশিয়ার ৪ কোটি টাকা করে দুটি মোট ৮ কোটি টাকা নেয়া হয়। ওই বছরের ২৮ জুন ১ কোটি টাকা করে ২ কোটি টাকার দুটি চেক ইস্যু করা হয়। এই অর্থ পরবর্তীতে ব্যাংক এশিয়ার ধানমণ্ডি শাখায় উজ্জ্বল কুমার নন্দী নামে (হিসাব নং-০২১-৩৪০০-৯০৯৯) এবং অমিতাভ অধিকারীর হিসাবে (হিসাব নং-০২১-৩৪০০-৯০৯২) সরিয়ে নেয়া হয়। উভয়ের হিসাব থেকে অর্থ দুটি চেকের মাধ্যমে প্রশান্ত কুমার হালদারের নামে সরিয়ে নেয়া হয়। ওই বছরের ২৩ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের একটি চেক ব্যবহার করে ১০ কোটি ৭০ লাখ টাকা রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের নামে সরানো হয়। এই টাকা দিয়ে এমেক্সকো নামে একটি ঋণ হিসাব সমন্বয় করা হয়। বাকি ঋণের বড় অংশই শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখায় স্থানান্তরের পর তা এএন্ডবি ট্রেডিং, ক্লিসটন ফুড অ্যান্ড একোমোডেশন, এফএএস ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট এবং পিঅ্যান্ডএল ইন্টারন্যাশনালের নামে সরিয়ে নেয়া হয়। রেপটাইল ফার্মের ৯৭ শতাংশ শেয়ার রয়েছে কাগুজি প্রতিষ্ঠান পিঅ্যান্ডএল ইন্টারন্যাশনালের নামে। এই কোম্পানির পরিচালক হিসেবে রয়েছেন উজ্জ্বল কুমার নন্দী, অমিতাভ অধিকারী, উজ্জ্বল মল্লিক, সোমা ঘোষ। দুদকের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, ব্যবসা সম্প্রসারণের কথা বলে ৬৩ কোটি টাকা ঋণ নেয়া হলেও ৯টি চেক ব্যবহার করে এফএএস ফাইন্যান্সের নামে ২০১৬ সালের ২৯ জুন ৯ কোটি ৩৩ কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়। একইদিনে ১২ কোটি ৪৩ লাখ টাকা রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের নামে সরিয়ে নেয়া হয়। এই টাকা দিয়ে এসএ এন্টারপ্রাইজের নামে একটি ঋণ হিসাব সমন্বয় করা হয়। আবার ১০ কোটি টাকা পিঅ্যান্ডএল ইন্টারন্যাশনালের নামে ব্যাংক এশিয়ার একটি হিসাবে সরিয়ে নেয়া হয়। ওই বছরের ২৫ জুলাই ঋণের ৬ কোটি টাকা শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের কাওরানবাজার শাখায় পিঅ্যান্ডএল ইন্টারন্যাশনালে নামে নেয়া হয়। পরবর্তীতে তা একই ব্যাংকে রেপটাইল ফার্মসের নামে নেয়া হয়। এভাবে পিঅ্যান্ডএল ইন্টারন্যাশনালের নামে মোট ৭০৮ কোটি টাকা বেশি লেনদেন হয়েছে। মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে যা অপরাধ। এছাড়াও হাল ইন্টারন্যাশনালের নামে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং থেকে নেয়া হয়েছে আরও ৬০ কোটি টাকা। এই কোম্পানির পরিচালক স্বপন কুমার মিস্ত্রি, অভিতাভ অধিকারী এবং এমডি সুস্মিতা সাহা। কিন্তু এটিও নিয়ন্ত্রণ করতো পিকে হালদার। এই টাকা থেকে পিকে হালদারের নিজ নামে পরিচালিত ‘আমরা হোল্ডিং’, মুন এন্টারপ্রাইজ, ওরিয়াল লিমিটেড, সন্দ্বীপ কর্পোরেশন, ফ্যাশন প্লাস এবং মেলোডি হোমসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অ্যাকাউন্টে অর্থ সরিয়ে নেয়া হয়। একইভাবে পিকে হালদারের বন্ধু মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পরিচালক একেএম শহীদ রেজার স্বার্থসংশ্লিষ্ট পাঁচটি প্রতিষ্ঠানে ১০৪ কোটি টাকা নেয়া হয়। একইভাবে অস্থিত্বহীন প্রতিষ্ঠানের ৭টি ঋণ হিসাব থেকে ৩৩টি চেকের মাধ্যমে ওয়ান ব্যাংকের স্টেশন রোড শাখার গ্রাহক ব্যাংক এশিয়ার সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইরফান আহমেদ খানের জেকে ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের নামে একটি হিসাব থেকে ৭৪ কোটি টাকা সরিয়ে আত্মসাৎ করা হয়। বেশির ভাগই ঋণের ক্ষেত্রে মর্টগেজ ছিল না। এক্ষেত্রে ইন্টারন্যাশনাল লিজিংয়ের চেয়ারম্যান পরিচালক এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক কোনোভাবেই দায় এড়াতে পারেন না।

হিসাব স্থগিত : অন্যদিকে টাকা পাচারে জড়িত থাকার কারণে সম্প্রতি পিকে হালদার ও তার সহযোগী ৮৩ জনের ব্যাংক হিসাব স্থগিত করেছে বিএফআইইউ।
যাদের হিসাব স্থগিত করা হয়েছে, এরা হলেন প্রশান্ত কুমার হালদার, আশুতোষ চৌধুরী, উৎপল মজুমদার, বাসুদেব ভট্টাচার্য, পাপিয়া ভট্টাচার্য, প্রিতিশ কুমার হালদার,প্রশান্ত দেউরি, অমিতাভ অধিকারী, পূর্ণিমা রানী হালদার, রাজিব সোম, শিমু রায়, রতন কুমার বিশ্বাস, অনিতা কর, উজ্জ্বল মল্লিক, অনঙ্গ মোহন রায়, সোমা ঘোষ, অমল চন্দ্র দাস, সুদেব কুমার ভৌমিক, সঞ্জীব কুমার হালদার, সুব্রত দাশ, শুভ্রা রানী ঘোষ, উত্তম কুমার মিস্ত্রি, অতশী মৃধা, সুস্মিতা সাহা, গোপাল চন্দ্র গাঙ্গুলী, রাম প্রসাদ রায়, শঙ্খ ব্যাপারী, অভিজিত অধিকারী, সুকুমার সাহা, অনিন্দিতা মৃধা, রাম প্রসাদ, মিলন কুমার দাশ, অমল কৃষ দাস, অরুণ কুমার কুন্ড, লীলাবতী হালদার, অবন্তিকা বড়াল, মোহাম্মদ আবু রাজিব মারুফ, ইরফান উদ্দিন আহমেদ, শাহনাজ বেগম, জামিল মাহমুদ, ইমাম হোসেন, একেএম শহীদ রেজা, শওকত রেজা, জোবেদা বেগম, নাহিদা রেজা, একেএম হারুন অর রশিদ, একেএম মোশাররফ হোসেন ভুইয়া, মো. শাহাদাত হোসেন, জামাল উদ্দীন আহমেদ চৌধুরী, মশিউর রহমান, সাব্বির আহমেদ, মো. মনিরুল ইসলাম, আসমা সিদ্দিক, কাজী মাহজাবিন মমতাজ, মো. জাহাঙ্গীর আলম, মো. সোলায়মান চৌধুরী, মো. কামরুজ্জামান, মো. ইকবাল সাইদ, রেজাউর রহমান, মিজানুর রহমান, মিসেস সৈয়দা রুহি গজনভী, এম নুরুল আলম, মো. নওশের-উল-আলম, মমতাজ বেগম, আফরোজা সুরাইয়া মজুমদার, মো. মোস্তাফিজুর রহমান, কাজী মমরেজ মাহমুদ, ওমর শরীফ, মোস্তাইন বিল্লাহ, শাহ আলম শেখ, শেখ মাইনুল ইসলাম মিঠু, তোফাজ্জল হোসেন, মো. সিদ্দিকুর রহমান, মাহফুজ রহমান বেবী, ইনসান আলী শেখ, হাফিজা খানম, এনএম পারভেজ চৌধুরী এবং মো. রেজাউল করিম।

উল্লেখ্য, দেশের আর্থিক খাতে অন্যতম জালিয়াত পিকে হালদার। বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা নিয়ে পালিয়ে যান। তার জন্ম পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলায়। বাবা প্রয়াত প্রণনেন্দু হালদার ও মা লীলাবতী হালদার। তার মা ছিলেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক। পিকে হালদার ও প্রিতিশ কুমার হালদার দুই ভাইই বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে স্নাতক সম্পন্ন করেন। ২০০৮ সাল পর্যন্ত আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইআইডিএফসিতে উপব্যবস্থাপনা (ডিএমডি) পরিচালক ছিলেন পিকে হালদার। ২০০৯ সালে তিনি রিলায়েন্স ফাইন্যান্সের এমডি হয়ে যান। এরপর ২০১৫ সালের জুলাইয়ে এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের এমডি পদে যোগ দেন। দেশ থেকে টাকা জালিয়াতির পর ২০১৮ সালে দুই ভাই মিলে ভারতে হাল ট্রিপ টেকনোলজি নামে কোম্পানি খোলেন। কলকাতার মহাজাতি সদনে তাদের কার্যালয়। আর কানাডায় পিঅ্যান্ডএল হাল হোল্ডিং ইনক নামে কোম্পানি খোলা হয় ২০১৪ সালে। যার পরিচালক পিকে হালদার, প্রিতিশ কুমার হালদার ও তার স্ত্রী সুস্মিতা সাহা।

বিজ্ঞাপন

এ জাতীয় আরো খবর