1. [email protected] : admi2017 :
  2. [email protected] : Daily Khabor : Daily Khabor
  3. [email protected] : rubel :
  4. [email protected] : shaker :
  5. [email protected] : shamim :
সোমবার, ২৯ মে ২০২৩, ০৫:৫৮ পূর্বাহ্ন

সিনহা হত্যা: কারাগারে ডিভিশন পেলেন প্রদীপ-লিয়াকত

ডেইলি খবর নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর, ২০২০
  • ১৭৪ বার পড়া হয়েছে

সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ হত্যা মামলায় অভিযুক্ত কক্সবাজারের টেকনাফ বাহারছড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর লিয়াকত আলীকে জেলহাজতে ডিভিশন দেয়া হয়েছে। আদালতের নির্দেশে তাকে এই ডিভিশন দেয়া হয়। বর্তমানে তিনি কক্সবাজার কেন্দ্র্রীয় কারাগারে রয়েছেন। সোমবার বিকালে কারাগারের একাধিক সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

এর আগে গত ২৪ সেপ্টেম্বর টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার দাশ আদালতের নির্দেশে ডিভিশন সুবিধা ভোগ করছেন। বর্তমানে প্রদীপ চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে রয়েছেন।
কক্সবাজার কারাগার সূত্রে জানা যায়, আদালত থেকে লিয়াকতের ডিভিশন সুবিধার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী তাকে ডিভিশন সুবিধা দেয়া হয়েছে। কারা নিয়ম অনুযায়ী তিনি সেখানে সব সুবিধা পাচ্ছেন।

এদিকে প্রদীপের দুর্নীতি দমন কমিশনের মামলায় একটি নির্দেশনা দিয়েছে আদালত। তাতে বলা হয়, প্রদীপ কুমার দাশ আত্মীয়স্বজন ও তার আইনজীবীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না। তবে আত্মীয়স্বজন ও আইনজীবীদের সঙ্গে কারাবিধি অনুযায়ী টেলিফোনে কথা বলতে পারবেন।

গত ৮ আগস্ট কক্সবাজারের সাবেক পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন ওসি প্রদীপ ও ইন্সপেক্টর লিয়াকতকে ডিভিশন দিতে প্রত্যয়নপত্র দেন। তবে কারা কর্তৃপক্ষ সেই আবেদন দুটি বাতিল করে দেয়। সেই প্রত্যয়নপত্রে ওসি প্রদীপকে প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে ডিভিশন দেয়ার আবেদনপত্র দেন পুলিশ সুপার।

কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর এলাকায় ৩১ জুলাই রাতে এপিবিএনের চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন মেজর (অব.) সিনহা রাশেদ খান। এরপর দেশজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করে ঘটনাটি। নিহতের বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস গত ৫ আগস্ট কক্সবাজার আদালতে পুলিশের নয়জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন। সেই মামলা টেকনাফ থানার সাবেক ওসি প্রদীপ কুমার সাহা, বাহারছড়া ফাঁড়ির ইনচার্জ লিয়াকত আলীসহ নয়জনকে আসামি করা হয়।

এরপর সাত অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। পরে তাদেরকে বরখাস্ত করা হয়। মামলাটিতে এখন পর্যন্ত মোট আসামির সংখ্যা ১৪ জন। যাদের সবাই কারাগারে আছেন। এরই মধ্যে অনেকে নিজেদের দোষ স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

বিজ্ঞাপন

এ জাতীয় আরো খবর