সরকারি গুদামে কমছে খাদ্য মজুত। গত বছরের ১৫ মার্চ চাল ও গম মিলে মজুত ছিল ১৭ লাখ ৫১ হাজার টন। চলতি বছরের একই সময়ে তা দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ২ হাজার টনে।
এমতাবস্থায় খাদ্য বিভাগের আঞ্চলিক খাদ্যনিয়ন্ত্রক, জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রকসহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে রদবদল করা হয়েছে। এ রদবদল এনে ১৮ মার্চ আদেশ জারি করেছে খাদ্য মন্ত্রণালয়।
নওগাঁ জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক জিএম ফারুক হোসেন পাটোয়ারীকে রাজশাহীর আঞ্চলিক খাদ্যনিয়ন্ত্রক (চলতি দায়িত্ব), নারায়ণগঞ্জের জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক মো. মাইন উদ্দিনকে সিলেটের আঞ্চলিক খাদ্যনিয়ন্ত্রক (চলতি দায়িত্ব) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
কিশোরগঞ্জের জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক মো. আমিনুল এহসান ঢাকা রেশনিংয়ের প্রধান নিয়ন্ত্রক (চলতি দায়িত্ব) হয়েছেন। ঢাকা রেশনিংয়ের প্রধান নিয়ন্ত্রক (চলতি দায়িত্ব) হিসাবে দায়িত্ব চালিয়ে আসা মো. জাহাঙ্গীর আলমকে বরিশালের আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রকের (চলতি দায়িত্ব) দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
দিনাজপুরের জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামানকে বগুড়া (অতিরিক্ত দায়িত্বে নওগাঁ জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক) এবং বগুড়া জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক এসএম সাইফুল ইসলামকে দিনাজপুরের জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক হিসাবে বদলি করা হয়েছে।
আদেশে বলা হয়েছে, কর্মকর্তারা যোগদানের উদ্দেশ্যে ২৫ মার্চের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থল থেকে অবমুক্ত হবেন। অন্যথায় ২৮ মার্চ থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত (স্ট্যান্ড রিলিজ) বলে গণ্য হবেন।
রাজশাহীর আঞ্চলিক খাদ্যনিয়ন্ত্রক মো. রায়হানুল কবীরকে খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বান্দরবানের সহকারী খাদ্যনিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত জেলা খাদ্যনিয়ন্ত্রক) মাহমুদুল হাছানকে ঠাকুরগাঁওয়ের সহকারী খাদ্যনিয়ন্ত্রক হিসাবে বদলি করা হয়েছে।
মাহমুদুল হাছানও যোগদানের উদ্দেশ্যে ২৫ মার্চের মধ্যে বর্তমান কর্মস্থল থেকে অবমুক্ত হবেন, অন্যথায় ২৮ মার্চ থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত (স্ট্যান্ড রিলিজ) বলে গণ্য হবেন।