পুলিশের সাবেক ডিআইজি মো. আব্দুল বাতেনের স্থাবর সম্পদ ও পাঁচটি ব্যাংক হিসাব জব্দ করার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (১২ ফেব্রæুুুুুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালত দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।আবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (ডিআইজি) মো. আব্দুল বাতেন ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎপূর্বক নিজ নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেছেন।
মো. আব্দুল বাতেন ও তার পরিবারের সদস্যরা তাদের মালিকানাধীন স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তরের চেষ্টা করছেন, যা করতে পারলে অনুসন্ধানের ধারাবাহিকতায় মামলা দায়ের, আদালতে চার্জশিট দাখিল, আদালত কর্তৃক বিচার শেষে সাজার অংশ হিসেবে অপরাধলব্ধ আয় থেকে অর্জিত সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্তকরণসহ সব উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হবে।এ অবস্থায় সুষ্ঠু অনুসন্ধান ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে স্থাবর সম্পত্তিসমূহ ক্রোক ও অস্থাবর সম্পত্তিসমূহ জব্দ করা প্রয়োজন।
স্থাবর সম্পদের মধ্যে সুনামগঞ্জ এলাকায় ১০০ শতকের অধিক জমি এবং অস্থাবর সম্পদের মধ্যে চারটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের চার কোটি ৩৯ লাখ ৩৭ হাজার ৭৯৭ টাকা ও এনআরবিসি ব্যাংকের একটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে। উল্লেখ্য-ডিআইজি বাতেন প্রতিদিন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কামালের বাসভবনে শলাপরামর্শ করতেন,আসলে তিনি পুলিশ কর্মকর্তা নাকি আওয়ামী লীগের বড় কর্তা তা তার কথাবতৃায় বুঝার উপায় ছিল না। ভাগবাটোয়ারা নিয়ে দেনদরবারের অভিযোগ এখন মুখোমুখে।
আপনার মতামত লিখুন :