বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫, ১৬ মাঘ ১৪৩১

হাসিনার সাবেক সামরিক উপদেষ্টা বিমানবন্দরের ৮১২ কোটি মেরেছে,দুদকের মামলা

ডেইলি খবর ডেস্ক

প্রকাশিত: জানুয়ারি ২৭, ২০২৫, ০৮:৩৮ পিএম

হাসিনার সাবেক সামরিক উপদেষ্টা বিমানবন্দরের ৮১২ কোটি মেরেছে,দুদকের মামলা

স্বৈরাচার হাসিনার সাবেক সামরিক উপদেষ্টা তারেক সিদ্দিক তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্পের ৮১২ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। স্বৈরাচার সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই সামরিক উপদেষ্টা দুর্নীতিবাজদের অন্যতম গডফাদার ছিলেন। টানা ১৫ বছর এই পদে থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে তার দপ্তরটি দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত করেছিলেন। পতনের আগে টের পেয়ে বিপুল পরিমান অর্থ বিদেশে নিযেও গেছেন। এখন  দুর্নীতির প্রমান পেয়ে তার নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন। দুদক জানায় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে চারটি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। 
সোমবার (২৭ জানুয়ারি) ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ এসব মামলা দায়ের করা হয়েছে।এদিন দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ)মো.আক্তার হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।আক্তার হোসেন জানান,সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিরক্ষাবিষয়ক উপদেষ্টা ছাড়াও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মুহিবুল হক, সাবেক যুগ্ম সচিব জনেন্দ্রনাথ সরকার, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) সাবেক চেয়ারম্যান এম মফিদুর রহমান, সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুল মালেক, সুপারেনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. হাবিবুর রহমান,অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবুল আলম,পরিচালক লুৎফুল্লাহ মাজেদ, কমিউনিকেশন-নেভিগেশন অ্যান্ড সার্ভিল্যান্স-এয়ার ট্রাফিক ম্যানেজমেন্ট শীর্ষক প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক আফরোজা নাসরিন সুলতানা এবং সাবেক প্রকল্প পরিচালক (পরিকল্পনা) এ কে এম মনজুর আহমেদ পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণা, জালিয়াতি, অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে বিগত ১৫ বছরে দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দরের উন্নয়ন কাজের নামে হাজার হাজার কোটি লুটপাট ও আত্মসাৎ করেছেন।
প্রথম মামলায় ২৫০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মোট ১০ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিরা হচ্ছেন- সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক সিনিয়র সচিব মুহিবুল হক, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব জনেন্দ্রনাথ সরকার, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এম মফিদুর রহমান, সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল মালেক, সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মো. হাবিবুর রহমান, অ্যারনেস ইন্টারন্যাশনালের মালিক লুৎফুল্লাহ মাজেদ, এমডি মাহবুব আনাম,হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর সম্প্রসারণ (থার্ড টার্মিনাল) প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক এ কে এম মাকসুদুল ইসলাম ও সাবেক প্রধান প্রকৌশলী সুধেন্দু বিকাশ গোস্বামী।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, বিমানবন্দর সম্প্রসারণ (থার্ড টার্মিনাল) প্রকল্পের কাজের কার্যাদেশ দেওয়া হয় এভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম (এডিসি) নামীয় একটি প্রতিষ্ঠানকে। উক্ত কাজের সাথেও সাব কন্ট্রাক্টর হিসেবে অভিযোগ সংশ্লিষ্ট এরোনেস ইন্টারন্যাশনাল লি. সম্পৃক্ত করা হয়। অনুসন্ধানকালে ১৩ হাজার কোটি টাকার প্রাক্কলন প্রকল্পে অর্থের পরিমাণ বৃদ্ধি করে ২১ হাজার কোটি টাকা করা হয়। এ প্রকল্প হতে ক্রয় সংক্রান্ত বিধি-বিধান লঙ্ঘন করে ১২টি বোর্ডিং ব্রিজের কাজসহ বিভিন্ন কাজে নিজেদের পছন্দের ঠিকাদারকে কার্যাদেশ প্রদান করে বেআইনিভাবে স্থানীয় এজেন্ট এরোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডকে উক্ত কাজে সম্পৃক্ত করে পরস্পর যোগসাজশে প্রকল্প হতে প্রায় ২৫০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ আনা হয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে। 
দ্বিতীয় মামলায় ২০০ কোটি টাকা আত্মসাতে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক সিনিয়র সচিব মুহিবুল হক,বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব জনেন্দ্রনাথ সরকার, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল প্রকর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এম মফিদুর রহমান, সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল মালেক, সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মোঃ হাবিবুর রহমান, সিএনএস মেইনটেনেন্স বিভাগের পরিচালক আফরোজা নাসরিন সুলতানা, পরিচালক (পরিকল্পনা) এ কে এম মনজুর আহমেদ,এরোনেস ইন্টারন্যাশনালের মালিক লুৎফুল্লাহ মাজেদ ও এমডি মাহবুব আনামকে আসামি করা হয়েছে। মোট ১০ জনকে আসামি করে দায়ের করা মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইন্সটেলেশন অব রাডার উইথ সিএনএস-এটিএম প্রকল্পের রাডার নির্মাণ কাজে অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডকে সম্পৃক্ত করা হয়। এ প্রকল্পে থ্যালেস এলএএস ফ্রান্স এসএএস নামে একটি কোম্পানির রাডার বসানোর কাজ চলমান রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবুল আলম সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। তারিক সিদ্দিকের ক্ষমতার প্রভাবে সাবেক সিনিয়র সচিব মোঃ মুহিবুল হক, সাবেক যুগ্ম সচিব জনেন্দ্রনাথ সরকারকে প্রভাবিত করে জি টু জি ভিত্তিতে ফ্রান্সের কোম্পানি  থালেস এলএনস-এর সঙ্গে চুক্তি করে কার্যাদেশ প্রদান করেন। এ কোম্পানির সঙ্গে অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড কো-কন্ট্রাক্টের মাধ্যমে প্রকল্পের কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়। এক্ষেত্রে অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড স্থানীয় এজেন্ট হিসেবে কাজ করেছে বলে তথ্য পাওয়া যায়। এ প্রকল্পের কাজে ৭৩০ কোটি টাকা বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় করা হয়। 
দুদকের অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, থালেস নামের কোম্পানিটি মূলত রাডার নির্মাণের কাজ করে থাকে। এই কোম্পানিটি কোনও সিভিল কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকে না। প্রকল্পটিতে কন্ট্রোল টাওয়ার বিল্ডিং নির্মাণের কাজে কোনও সুনির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশন না থাকা সত্ত্বেও এ কাজে ১৫০ কোটি টাকা ব্যয় ধরার তথ্য পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে কৌশলে পিপিআর- ২০০৮সহ ক্রয় প্রক্রিয়ার বিধি-বিধান লঙ্ঘন করে উন্মুক্ত দরপত্র আহ্বানের বদলে প্রতিদ্ব›িদ্বতাবিহীন জি টু জি দরপত্র প্রক্রিয়ায় কার্যাদেশ প্রদান করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, নিজেরা আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার হীন উদ্দেশ্যে ইলেক্ট্রিক অ্যান্ড মেকানিক্যাল কাজের সঙ্গে সিভিল কাজ একীভূত করে অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডকে এ কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়। এ প্রকল্প থেকেই ২০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করে আসামিরা শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
তৃতীয় মামলায় কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল নির্মাণ কাজ ও রানওয়ে নির্মাণ কাজে ১৫০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়েছে। যেখানে আসামি করা হয়েছে ১০ জনকে। তারা হচ্ছেন-সাবেক প্রধানমন্ত্রীর সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক সিনিয়র সচিব মুহিবুল হক, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব জনেন্দ্রনাথ সরকার, বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এম মফিদুর রহমান, সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল মালেক, সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মোঃ হাবিবুর রহমান, এরোনেস ইন্টারন্যাশনালের মালিক লুৎফুল্লাহ মাজেদ, এমডি মাহবুব আনাম, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাবেক উপসচিব মো. শফিকুল ইসলাম এবং কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন (প্রথম পর্যায়-৪র্থ সংশোধিত) প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী ও প্রকল্প পরিচালক মোঃ ইউনুস ভূঁইয়া। এজাহার সূত্রে জানা যায়, কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের টার্মিনাল নির্মাণ কাজ ও রানওয়ে নির্মাণ সংক্রান্ত প্রকল্পের কাজে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে বলে তথ্য পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন কর্পোরেশন (সিসিইসিসি) নামীয় একটি চায়না কোম্পানিকে প্রকল্পের কাজে কার্যাদেশ প্রদানের ক্ষেত্রে তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ অন্যান্যরা প্রত্যক্ষ সহযোগিতা করেন। ওই প্রকল্পের কাজে প্রচলিত ক্রয় প্রক্রিয়ার বিদ্যমান বিধান লঙ্ঘন কর অর্থছাড়করণ সংক্রান্ত বিধান ও অনুমোদন প্রক্রিয়ার ব্যত্যয় ঘটানো হয়েছে।নিজেদের পছন্দের ঠিকাদারকে কার্যাদেশ দিয়ে বেআইনিভাবে স্থানীয় এজেন্ট এরোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের সঙ্গে যোগসাজশে প্রকল্প হতে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা লুটপাট করা হয়।
চতুর্থ মামলায় সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের দুই হাজার কোটি টাকার নতুন টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পের কাজ না করে অগ্রিম বিল হিসেবে ২১২ কোটি টাকা ছাড় করার অভিযোগে ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুদক। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক ও বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব মো. মুহিবুল হকসহ অন্যান্যদের আসামি করা হয়েছে। এছাড়া বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাবেক যুগ্ম সচিব জনেন্দ্রনাথ সরকার,বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) সাবেক চেয়ারম্যান এম মফিদুর রহমান, বেবিচকের সাবেক প্রধান প্রকৌশলী মোঃ আব্দুল মালেক, সুপারিনটেনডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার মোঃ হাবিবুর রহমান আসামি করা হয়েছে।
অন্যদিকে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান এরোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবুল আনাম, পরিচালক লুৎফুল্লাহ মাজেদ, প্রকল্প পরিচালক মইদুর রহমান মোঃ মওদুদ, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাবেক উপসচিব শাহ জুলফিকার হায়দার (বর্তমানে উপ সচিব, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়) এবং সাবেক যুগ্মসচিব মোঃ আনিছুর রহমানকে (বর্তমানে অতিরিক্ত সচিব) আসামি করা হয়েছে। 
আসামিদের বিরুদ্ধে এজাহারে বলা হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রকল্পের কাজে প্রচলিত ক্রয় প্রক্রিয়ার বিদ্যমান বিধান লঙ্ঘন করে প্রকল্পের ব্যয় বৃদ্ধি করা হয়। এছাড়া সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়ের আর্থিক ও প্রশাসনিক এখতিয়ার লংঘনপূর্বক ব্যয় বৃদ্ধি, ব্যয় মঞ্জুরি, পরিদর্শন, অর্থ ছাড়করণ সংক্রান্ত বিধান ও অনুমোদন প্রক্রিয়ার ব্যত্যয় ঘটিয়ে অবৈধ সুবিধা দেওয়া ও নেওয়া হয়েছে। আইন, চুক্তি ও প্রচলিত বিধি-বিধান লঙ্ঘন করে পরস্পর যোগসাজশে এরোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডকে সম্পৃক্ত করে প্রকল্পের কাজে ২১২ কোটি টাকা অগ্রিম বিল নেওয়া হয়। অগ্রিম বিল নেওয়ার পর এরোনেস ইন্টারন্যাশনাল কাজ বন্ধ করে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্বশীলরা আত্মগোপনে রয়েছে বলেও এজাহারে বলা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে দন্ডবিধি, ১৮৬০ এর ১২০/ ১৬১/১৬৩/১৬৪/ ৪০৯/ ৪২০/ ১০৯ ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭ এর ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।  এদিকে দুর্নীতিবিরোধী একাধিক সংগঠন মনে করেন এসব দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমুলক ব্রবস্থা নেওয়াসহ তাদেও সমস্ত অবৈধ সম্পদ রাষ্ট্রের অনুকুলে বাজেয়াপ্ত করা হোক।

 

ডেইলি খবর টুয়েন্টিফোর

Link copied!